সুস্বাস্থ্যের জন্য পরিস্কার ফ্রিজ

প্রথম প্রকাশঃ এপ্রিল ১২, ২০১৫ সময়ঃ ৯:২৮ অপরাহ্ণ.. সর্বশেষ সম্পাদনাঃ ১০:৪৯ অপরাহ্ণ

1এই গরমে হাঁপিয়ে ওঠা আপনাকে দুদন্ড শান্তি দিতে পারে এক গ্লাস ঠান্ডা পানি। শহুরে গেরস্তালিতে আপনি তো নলকুপের ঠান্ডা পানি পাচ্ছেন না তাই ঘরের ফ্রিজটি ই আপনার বন্ধু। অন্যান্য আসবাব, বৈদ্যুতিক সরঞ্জামাদি সংসারে পরে এলেও সমস্যা নেই। কিন্তুফ্রিজ অপরিহার্য । ব্যবহারের পাশাপাশি তাই দরকার এ যন্ত্রটির যত্ন নেওয়া।

পরিষ্ককার-পরিচ্ছন্নতাসহ আনুষঙ্গিক যত্নে ফ্রিজ ভালো থাকবে অনেক দিন। তা ছাড়া খাবারের সঠিক মান বজায় রাখার জন্য নিয়মিত ফ্রিজ পরিষ্ককার-পরিচ্ছন্ন রাখা জরুরি। ফ্রিজ ব্যবহারে কিছু নিয়ম মেনে চলুন। তাহলে ঘরের সবার স্বাস্থ্য ভালো থাকার পাশাপাশি কিছুদিন পর পর ফ্রিজ ধোয়া-মোছা থেকে বেঁচে যাবেন আপনি।

শাকসবজি কিংবা ফলমূল সবকিছুই ভালো মতো ধুয়ে ফ্রিজে রাখুন। তাহলে ফ্রিজে গন্ধ হবে না। পেঁয়াজ, রসুন ভুলেও কখনো ফ্রিজে রাখতে যাবেন না।
যে কোনো সবজি প্লাস্টিকের প্যাকেটে রাখার চেষ্টা করুন। প্লাস্টিকের প্যাকেটের মুখ ভালো মতো শক্ত করে বন্ধ করে দিন। এতে শাকসবজি ভালো ও টাটকা থাকবে। কাঁচা মরিচের বোটা ফেলে দিয়ে প্লাস্টিকের ব্যাগে মুখ বন্ধ করে রাখুন।

বেশির ভাগ সময় ধনেপাতা, পুদিনাপাতা, লেটুস পাতা ইত্যাদি ফ্রিজে রাখলে শুকিয়ে যায়। এ অবস্থা রোধ করতে পাতাগুলোর গোড়া কেটে তারপর ফ্রিজে রাখুন। সহজে শুকাবে না।

টমেটো ও শসা এক প্যাকেটে না রেখে আলাদা আলাদা প্যাকেটে রাখুন। অনেকদিন টাটকা থাকবে। ডিম রাখার সময় ডিমের মোটা দিকটা নিচের দিক করে রাখলে ডিম অনেকদিন ভালো থাকে।

ডিপ ফ্রিজে ফল বা তরকারি রাখা উচিত নয়। এতে স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়।

ফ্রিজে রাখা খাবার বের করে এনে একবার গরম করেই খেয়ে নিন। একবার গরম করে রেখে দিয়ে আবার ঠাণ্ডা করা – এভাবে বার বার চলতে থাকলে খাবারে ব্যাকটেরিয়া আক্রমণের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

প্রতিক্ষণ/এডি/পাভেল

আরো সংবাদঃ

মন্তব্য করুনঃ

পাঠকের মন্তব্য

সর্বাধিক পঠিত

20G